চুয়াডাঙ্গার জীবননগর শহরে হাফিজা খাতুন (৩৫) নামে নার্সিং হোমের এক সেবিকা দুর্বৃত্তের হাতে খুন হয়েছেন।
হাফিজা খাতুন তার কর্মস্থল জীবননগর শহরের মা নার্সিং হোমে শনিবার (২৭ জানুয়ারি) রাতে খুন হন। দূর্বৃত্তরা তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
নিহত হাফিজা খাতুন জীবননগর উপজেলার বালিহুদা গ্রামের কবীরের স্ত্রী ও সন্তোষপুর গ্রামের শমসের আলীর মেয়ে। তিনি দুই সন্তানের জননী।
চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নাজিম উদ্দীন আল আজাদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি জানান, শনিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে মা নার্সিং হোমে কর্তব্যরত অবস্থায় দুর্বৃত্তরা ধারালো ছুরির আঘাতে সেবিকা হাফিজা খাতুনকে হত্যা করা হয়েছে। ঘটনায় সন্দেহভাজন ৫ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে এবং হত্যায় ব্যবহৃত আলামত উদ্ধার করা হয়েছে।
জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. রাগবীর জানান, হাফিজাকে রাত ৮টা ৫০ মিনিটে হাসপাতালে মৃত অবস্থায় আনা হয়। তার শরীরে ও গলায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। ফলে হাসপাতালে আনার পথে রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে।
Views: 5
Leave a Reply