সবুজ উইকেটে টস হেরে আগে ব্যাটিং পেলেও আফগান অধিনায়ক ছিলেন ইতিবাচক। দুই ওপেনারের ব্যাটেও পড়ে সেটির প্রতিফলন। বাংলাদেশের বাজে বোলিংকে কাজে লাগিয়ে তারা গড়ে তুলতে থাকেন জুটি। শেষ পর্যন্ত ৩৬ ওভারে তারা যোগ করেন ২৫৬ রান!
১৪৫ রানের ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস খেলেন রহমানউল্লাহ গুরবাজ, ১০০ রান করে ইব্রাহিম জাদরান।
পরের সময়টায় কিছুটা লড়াই করে আফগানদের স্কোর ৩৩১ রানে রাখতে পারেন বাংলাদেশের বোলাররা। জিততে হলে রান তাড়ার নতুন রেকর্ড গড়তে হতো বাংলাদেশকে। কিন্তু সেই সম্ভাবনাও জাগাতে পারেনি ব্যাটসম্যানরা। বরং একের পর এক উইকেট হারিয়ে দ্রুতই লড়াই থেকে তারা ছিটকে পড়ে। ৭২ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর মুশফিকুর রহিমের ফিফটিতে কিছুটা কমে ব্যবধান। তার পরও সেই পরাজয় রেকর্ড ব্যবধানের।
প্রথম ম্যাচের মতো ফজলহক ফারুকি নেন ৩ উইকেট। যথারীতি মুজিব উর রহমান ও রশিদ খান ছিলেন ক্ষুরধার।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
আফগানিস্তান: ৫০ওভারে ৩৩১/৯ (গুরবাজ ১৪৫, ইব্রাহিম ১০০, রহমত ২, শাহিদি ২, নাজিবউল্লাহ ১০, নবি ২৫*, রশিদ ৬, ওমারজাই ২, মুজিব ৫, ফারুকি ১; মুস্তাফিজ ১০-০-৬০-২, হাসান ১০-০-৭০-২, ইবাদত ৯.২-০-৬১-১, সাকিব ১০-২-৫০-২, মিরাজ ৯-০-৬০-২, শান্ত ১.৪-০-১৭-০)।
বাংলাদেশ: ৪৩.২ ওভারে ১৮৯ (নাঈম ৯, লিটন ১৩, শান্ত ১, হৃদয় ১৩, সাকিব ২৫, মুশফিক ৬৯*, আফিফ ০, মিরাজ ২৫, হাসান ৪, মুস্তাফিজ ৭, ইবাদত (আহত অনুপস্থিত) ; ফারুকি ৭.১-২-২২-৩, মুজিব ১০-০-৪০-৩, সালিম ৬-০-৩৪-০, নবি ৬-০-২৯-১, রশিদ ৯-০-২৮-১, ওমারজাই ৫-০-৩০-২)।
Views: 2
Leave a Reply